পৃষ্ঠাসমূহ

১৩ সেপ, ২০১৩

Diary of Tajuddin Ahmad

Introduction:

Tajuddin Ahmed, 46. Prime Minister, a lawyer who has been a chief organizer in the Awami League since its founding in 1949. He is an expert in economics and is considered one of the party's leading intellectuals.

Monday, Dec. 20, 1971. TIME Magazine
Bangladesh: Out of War, a Nation Is Born

Handwriting of Tajuddin Ahmad
― This is how the TIME Magazine described Tajuddin Ahmad(1925 - 1975) who was the first Prime Minister of Bangladesh and served the country during its liberation war in 1971. In his younger age he used to keep diaries in English, not because of any political reason but to write down his daily works and personal things. He regularly kept it from 1946 to 1956. Few of those diaries survived the calamities of the war. The following is his two days entry from the diary of 1947-1948. This shows his thoughts and philosophy about his one-time political rival Mr. M. K. Gandhi, after the Congressman was shot dead in Delhi. It has to be remembered that when Tajuddin Ahmad is writing this, he is a Bengali Muslim youth of 22 years and a full time political worker of Muslim League. Moreover, Indian subcontinent has just got independence from British imperialism.




৭ সেপ, ২০১৩

দ্বান্দ্বিক সংস্কৃতির টানাপোড়েনঃ দ্য নেমসেক

মানুষের মূল পরিচয়টা আসলে কোথায়? একজন মানুষের আসল পরিচয় লুকিয়ে থাকে তাঁর বেড়ে ওঠা সংস্কৃতির শেকড়ে। এরপর সে যেখানেই যাক না কেন এই শেকড় সে আর তুলে ফেলতে পারে না। স্বাভাবিকভাবেই পৃথিবীর বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে রয়েছে পার্থক্য― আচরণে, আবেগ-অনুভূতির প্রকাশে। একইভাবে আমাদের উপমহাদেশীয় এবং পশ্চিমা সংস্কৃতি তথা জীবনাচারণের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। এই দুই সংস্কৃতির সংস্পর্শে বেড়ে ওঠা দুইটি প্রজন্মের মধ্যে যে সংঘাত সময়ের সাথে অনিবার্য হয়ে ওঠে সেটাকে উপজীব্য করেই পরিচালক মীরা নায়ার নির্মাণ করেছেন তাঁর ২০০৬ সালের চলচ্চিত্র দ্য নেমসেক। মীরা নায়ারের ক্যামেরা এই সংঘাতের একটি সৎ পর্যবেক্ষন করার চেষ্টা করেছে মাত্র, কোন সম্ভাব্য সমাধানে পৌঁছানোর চেষ্টা এই সিনেমার মাধ্যমে করা হয়নি। সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে ঝুম্পা লাহিড়ীর একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে।


২ সেপ, ২০১৩

মিথলজিক্যাল মিথিলা

অফিস থেকে তড়িঘড়ি করে বের হয় রঞ্জন। তাড়াহুড়া করতে গেলে সমসময় তার কিছু না কিছু একটা ভুল হয়। সেটা সময়মত মনে আসে না। মনে আসে পরে। রঞ্জন খুব খুঁতখুঁতে টাইপের মানুষ। প্রতিটা জিনিস মনের মত না হলে তার শান্তি হয় না। আজকে আবার একটা বিশেষ দিন। এইসব দিনেই এমন ভুলগুলো বেশী করে হয়। রঞ্জন অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকে। কলম, মোবাইল, ওয়ালেট সবকিছু পকেটেই আছে। তবুও রঞ্জনের মনের ভেতরটা খচখচ করে। হঠাৎ তার মনে পড়ে যায়, আইডি কার্ড! সেটা সে ফেলে এসেছে টেবিলের উপর। উফফ্‌! নিজের উপরে নিজেরই রাগ হয় রঞ্জনের। এখন এই আইডি কার্ড আনতে গিয়ে বসের সাথে দেখা হয়ে গেলে পড়তে হবে আরেক ঝামেলায়। তবু তাকে যেতেই হবে, আজকের দিনে এমন ভুল করা চলবে না। গুটিগুটি পায়ে রঞ্জন আবার অফিসে ঢোকে। জোর পায়ে হেঁটে বসের রুমটা পার হয়ে যায়। টেবিলের উপর থেকে কার্ডটা ছোঁ মেরে তুলে নিয়ে প্রায় দৌড়ে বেরিয়ে আসে বাইরে।