কেরামত মিয়াকে পেশায়
একজন ব্যবসায়ী বলা যায়। ঢাকা এয়ারপোর্টের সামান্য পরেই তার একটি চায়ের দোকান আছে।
উনার স্ত্রী’র নাম সালমা বেগম,
তিনি একজন গার্মেন্টস কর্মী। তার দুই মেয়ে, এক ছেলে। বড় মেয়েটিকে বিয়ে দিয়েছেন।
মেঝ মেয়েটি তার সাথেই থাকে, মায়ের মত গার্মেন্টসে কাজ করে। আর ছোট ছেলেটি পাঁচ
বছরের, তার নাম সোহেল। নিকুঞ্জ ২০ নম্বর রোডের শেষে একটি ছাঁপড়া ঘরে তাদের বাসা।
বাসা বলতে একটি বড় বস্তির মধ্যে ছোট্ট একটি ঘর।
১৭ মে, ২০১৪
৩ এপ্রি, ২০১৪
আবহমান
মোমের আলোয় আজ গ্রন্থের কাছে
ব'সে―অথবা
ভোরের বেলা নদীর ভিতরে
আমরা যতটা দূর চ'লে যাই―চেয়ে দেখি আরো-কিছু আছে তারপরে।
― জীবনানন্দ
দাশ
১৭ মার্চ, ২০১৪
পুরাতন বনলতা সেন
হোক সে লাল-কাল জামা
পরা মেয়েটি,
অথবা হোক না
নাটোরের বনলতা
সেন!
আশায় থাকি ডাক
দিয়ে বলবে
সে―
এ্যাঁই যে স্যার,
এতদিন কোথায়
ছিলেন?
গভীর রাতে মোবাইলের
অপর প্রান্তে,
অথবা কোন দারুচিনি
দ্বীপের ভিতর।
হয়ত তার চোখে
জ্বলে কপট
আগুন,
আরও থাকে অন্ধকার,
মুখোমুখি বসিবার।
১৩ মার্চ, ২০১৪
প্রিয় মৃত্তিকা
দেশের প্রতি ভালবাসাকে এক
কথায় আমরা বলি 'দেশপ্রেম।' সংজ্ঞা ও প্রকাশে বিভিন্নতা থাকলেও এ শব্দের রয়েছে অনন্য
এক বৈশিষ্ট্য। দেশপ্রেম নিয়ে কথা উঠলে কেউ কোনদিন প্রশ্ন করবেনা যে ঠিক কোন দেশের প্রতি
প্রেমের কথা বলা হচ্ছে, কারণ দেশপ্রেমের 'দেশ' এক জন্মভূমি ছাড়া অন্য কোন দেশ হতেই
পারে না। আমরা যেখানেই যাই না কেন, দিনশেষে জন্মভূমিই আমাদের আশ্রয়, সেখানেই প্রোথিত
আমাদের পরিচয়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)